দিরাইয়ে সুদখোর আয়াজ আলীর অত্যাচারে বাড়িঘর ছাড়া একাধিক ব্যক্তি, তবুও মামলা থেকে রেহায় পায়নি


Harun Miah প্রকাশের সময় : ডিসেম্বর ২০, ২০২৪, ৮:১৩ অপরাহ্ন /
দিরাইয়ে সুদখোর আয়াজ আলীর অত্যাচারে বাড়িঘর ছাড়া একাধিক ব্যক্তি, তবুও মামলা থেকে রেহায় পায়নি

দিরাইয়ে সুদখোর আয়াজ আলীর অত্যাচারে বাড়িঘর ছাড়া একাধিক ব্যক্তি, তবুও মামলা থেকে রেহায় পায়নি

দিরাই প্রতিনিধিঃ-

 

সমাজের চোখে নিজের সাদামাটা জীবন ফুটিয়ে তুললে ও অন্তরালে আয়াজ আলী
একজন বিখ্যাত সুদকারবারি।

সুদের রমরমা বাণিজ্যে অল্প দিনেই দরিদ্র থেকে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। এখন বাসা-বাড়ি জায়গা জমি সহ কয়েক কোটি টাকার মালিক।

সুদখোর আয়াজ আলীর বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার রাজানগর গ্রামে। সে মৃত সুন্দর আলীর দ্বিতীয় ছেলে।
সুদের টাকায় দিরাই পৌরশহরের বালুর মাঠে দাঁড় করিয়েছেন নির্মাণাধীন ৫ তলা বাসা। মাসিক ষান্মাসিক বাৎসরিক মেয়াদে ব্যাংকের ব্ল্যাক চেক জমা রেখে বিভিন্ন হারে সুদের টাকা সোর্স মাধ্যমে দেন।

ইসলাম উদ্দিন, আলীনুর, কালাম, গাজা ব্যবসায়ী আঃ রহিম সহ অনেকই তার এই জঘন্য কারবারের মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। লেখাপড়া না থাকলেও তার সুদকারবারে ভুল পড়েনি কোটি টাকার দেনা পাওনার হিসেব-নিকেশে। একজন দিনমজুর থেকে ধনাঢ্য পর্যন্ত বাদ যায়নি তাঁর সুদের দেনাদারের তালিকা থেকে। এলাকায় বিভিন্ন সূত্রে খোঁজ নিয়ে জানা যায়,

সুদের টাকা না দিতে পারায় আয়াজের ভয়ে বাড়ি ছেড়েছেন স্থানীয় অসহায় দিনমজুর নিপুল,আক্কল, মঞ্জুু সহ অনেকই। সুদের টাকা পরিশোধ করার পরও ব্ল্যাংক চেকে ইচ্ছেমত অংক বসিয়ে একজন মানবেন্দ্র কে মামলায় ফাসিয়ে বছরের পর বছর হয়রানি করছেন সুদখোর আয়াজ আলী।
আয়াজ আলীর সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন আমি ভুষিমালের ব্যবসা করে বালুর মাঠে নির্মাণ করতেছি ৫ তলা বাসা। মানবেন্দ্র কে মামলা করে হয়রানি করতেছেন জানতে চাইলে আয়াজ আলী বলেন আদালত মামলা চলমান আছে